০৯:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

ধুনটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে পালানো ২ কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা

  • Reporter Name
  • ১২:১৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • 53

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বাঙালি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানো দুই কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বুধবার রাতে থানায় এই মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত কৃষকরা হলেন নিমগাছি ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে ফরিদুল ইসলাম এবং সুজা প্রামাণিকের ছেলে ইমান আলী।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর গ্রামের বাঙালি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে নিজেদের জমি ভরাট করছিলেন ফরিদুল ইসলাম ও ইমান আলী। এই বালু উত্তোলনের কারণে নদী ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ছে, যা স্থানীয়দের আবাদি জমি ও বসতভিটা নদীতে বিলীন হওয়ার শঙ্কা তৈরি করেছে। স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে ২০ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে ঘটনাস্থলে যান ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) খায়রুজ্জামান। বিচারকের উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্তরা সেখান থেকে পালিয়ে যান।

পরে তাদের বিরুদ্ধে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে মামলা দায়ের করা হয়।

ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুল আলম জানিয়েছেন, মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জনপ্রিয়

ধুনটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে পালানো ২ কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা

১২:১৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বাঙালি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানো দুই কৃষকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

উপজেলার নিমগাছি ইউনিয়নের ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বুধবার রাতে থানায় এই মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত কৃষকরা হলেন নিমগাছি ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে ফরিদুল ইসলাম এবং সুজা প্রামাণিকের ছেলে ইমান আলী।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ফরিদপুর গ্রামের বাঙালি নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে নিজেদের জমি ভরাট করছিলেন ফরিদুল ইসলাম ও ইমান আলী। এই বালু উত্তোলনের কারণে নদী ভাঙনের ঝুঁকি বাড়ছে, যা স্থানীয়দের আবাদি জমি ও বসতভিটা নদীতে বিলীন হওয়ার শঙ্কা তৈরি করেছে। স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে ২০ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে ঘটনাস্থলে যান ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) খায়রুজ্জামান। বিচারকের উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্তরা সেখান থেকে পালিয়ে যান।

পরে তাদের বিরুদ্ধে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনে মামলা দায়ের করা হয়।

ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুল আলম জানিয়েছেন, মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।