বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব গোলাম মোহাম্মাদ সিরাজ বলেছেন, আমরা দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি, অনেক নেতাকর্মী খুন-গুম হয়েছে, সেই স্বৈরাচারী শেখ হাসিনাকে বিদায় করেছি, বাংলাদেশ আজ মুক্ত। শেখ হাসিনা বিদায় হওয়ার পর বাংলাদেশের মানুষ বিরাট একটি মনোভাব তৈরি করেছে। মানুষের মনে যে প্রত্যাশা জেগেছে, যে নতুন বাংলাদেশ দেখতে চাচ্ছে, সেটি আমাদের ধারণ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, তারেক রহমান বলেছেন, কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতি হবে না। যারা অপরাধ করেছে, তাদের সঠিক বিচার করতে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। যারা খুন হয়েছে, গুম হয়েছে, তাদের পরিবারকে সাহায্য-সহযোগিতা করতে হবে এবং যারা অপরাধ করেছে, তাদের সঠিক বিচার করতে হবে।
বুধবার বিকেল ৫টায়, বৃহস্পতিবার বগুড়ার ধুনট উপজেলার চৌকিবাড়ি ইউনিয়নের সর্বস্তরের গণমানুষের আয়োজনে পাঁচথুপি নছরতপুর জাহের আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ঈদপুনর্মিলনী ও জন সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চৌকিবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহবায়ক রেজাউল করিম খান টুন্টুর সভাপতিত্বে ঈদপুনর্মিলনী ও জন সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আসিফ সিরাজ রব্বানী, পৌর বিএনপির সভাপতি আলিমুদ্দিন হারুন মন্ডল।
যুবদল নেতা সুমন খন্দকারের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি ছানোয়ার হোসেন, জেলা জিয়া পরিষদের সহসভাপতি হায়দার আলী হিন্দোল, বিএনপি নেতা মাহবুবুর রহমান ফিরোজ, গোলাম মাহবুব প্যারিস, রফিকুল ইসলাম শাহীন, মইনুল হাসান মুকুল, মোখফিজুর রহমান বাচ্চু, আকতার আলম সেলিম, এ্যাড.এজানুর রহমান ঠান্ডু, এনামুল হক শাহীন, মুনজিল হোসেন উপজেলা জিয়া পরিষদের আহ্বায়ক নুরে আলম জুয়েল, শাহীন আলম, বিএনপির নেতা আব্দুল কাইয়ুম টগর, শাহ আলী, আবুর কাজাল আজাদ দুলাল, হাসানুল করিম পুটু, জাকির হোসেন জুয়েল, আজাহার আলী, শাহীন আলম, তাঁরা তালুকদার, ফিরোজ আহমেদ, বেলাল হোসেন বাবু, সাদ্দাম হোসেন বাবু, হাসান শহিদ বাদশাহ, শফিকুল ইসলাম, আতাউর রহমান পলাশ, হাসেন আলী, বেলাল হোসেন বাবু, আব্দুল আলিম, শফিকুল ইসলাম শফি, সাদ্দাম হোসেন বাবু, যুবদল নেতা রাশেদুজ্জামান উজ্জল, আল আমিন, আবু মুছা, বুলবুল আহম্মেদ মিঠু, মনিবুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম লিটন, মাহমুদুল হাসান সুমন, জাহিদুল ইসলাম মধু, জুয়েল, স্বাধীন, স্বেচ্ছাসেবক দল আলফিজুর রহমান স্বপন, মাহবুব-উল-হক রনজু, আবু বকর খান, আতিকুর রহমান শিতল, আরাফত রহমান জনি, রাজু আহম্মেদ, মোশারফ হোসেন, শ্রমিকদল নেতা আশাদুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা আলম হাসান, রাসেল মাহমুদ, মিশুক বাবু সাম্রাট, একে মিনু, ও মিলন মিয়া।